খেজুর সম্পর্কে কিছু সাস্থকারী তথ্য, খেজুরের উপকারিতা
খেজুরের উপকারিতা
খেজুর সম্পর্কে কিছু সাস্থকারী তথ্য, খেজুরের উপকারিতা
খেজুরের উপকারিতা
আমাদের ফেইসবুক পেইজঃ https://www.facebook.com/বাংলা-রেসিপি-Bangla-Recipe-182883119174781
আর আমাদের নতুন ওয়েবসাইটঃ http://recipebangla.com/
পুডিং মজাদার একটি খাবার। দুধ-ডিমের মিশ্রণে বানানো এখাবারটি অনেক পুষ্টিকরও। পুডিং বানানোর নিয়মও অনেক সহজ। একটু কষ্ট করলে বাসায় আপনিও বানাতে পারেন সুস্বাদু খাবার পুডিং। আজকে আপনাদের জন্য পুডিং বানানোর সহজ উপায় বাতলে দেব।
আধা কেজি পরিমাণ পুডিং বানাতে যা যা লাগবেঃ
১. দুধ আধা লিটার
২. ডিম ৪টি
৩. চিনি ৫/৭ টেবিল চামচ (চিনি বেশী পছন্দ করলে আরো দিতে পারেন)
৪. ভেনিলা এসেন্স (যদি থাকে)
৫. ঢাকনাওয়ালা টিফিন বক্স বা পুডিং বানানোর বাটি
পুডিংয়ের দুধ প্রস্তুত করাঃ
পুডিং বানানোর জন্য ৫০০ মিলিলিটার/আধা লিটার দুধ নিয়ে হাড়িতে জ্বালিয়ে ৩০০ মিলিলিটার বা অর্ধেক পরিমান করতে হবে। এরপর নামিয়ে ঠাণ্ডা করতে হবে। ঠাণ্ডা করার সময় দুধ নাড়তে থাকুন। যেনো সর না জমতে পারে। সর জমিয়ে দুধ নষ্ট করবেন না।
খাটি গরুর দুধ হলে ভালো হয়, আর ম্যানেজ করতে না পারলে বাজারের পাস্তুরিত তরল দুধ দিয়ে পুডিং বানাতে পারবেন। আড়ং, প্রাণ, মিল্ক ভিটার দুধ রয়েছে বাজারে।
পুডিংয়ের ডিম প্রস্তুত করাঃ
আধা লিটার দুধের পুডিং বানাতে ৩-৪টি ডিমের প্রয়োজন হয়। একটি বাটিতে ডিমগুলো নিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এরপরে এতে চিনি দিয়ে আরো কিছুক্ষণ ফেটাতে থাকুন। খুব ভালো করে মিশ্রণ করতে হবে যেনো ডিমের সাদা এবং হলুদ অংশ পৃথক হয়ে না থাকে।
দুধ ও ডিমের মিশ্রণ তৈরিঃ
এবার ডিম-চিনির মিশ্রণে ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া দুধ ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন যদি দুধ সামান্য গরম থাকে তবে ডিমকে জমাট করে ফেলবে। তাই দুধ খুব ঠাণ্ডা করে নিয়েই মেশাতে হবে। ভ্যানিলা এসেন্স দিতে চাইলে এসময় কয়েক ফোটা দিতে পারেন। এটা দেয়া মোটেও জরুরি নয়। বরং ক্যামিকেল মুক্ত খেতে চাইলে না দেয়ায় ভালো। এই মিশ্রণ রেখে দিন পুডিং বানানোর পরবর্তী ধাপের জন্য।
টিফিন বাটিতে ক্যারামেল তৈরিঃ
যে বাটিতে পুডিং বানাতে চান সেই বাটিতে ক্যারামেল করতে হবে। পুডিং বানানোর জন্য একটি স্টিলের টিফিন বাটি হলে ভালো হয়। টিফিন বাটির তলায় কিছু চিনি ছড়িয়ে দিন। প্রায় ১ চা চামচ পরিমান চিনি বাটিতে ছড়িয়ে দু’এক চামচ পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন।
চিনি গলে মিশে শিরা তৈরি হয়ে লাল হয়ে বাটির সর্বত্র ছড়িয়ে পড়বে। এরপর চুলা থেকে নামিয়ে বাটিটি ঠাণ্ডা করুন। দেখবেন গলিত চিনি লাল হয়ে বাটির নিচের পৃষ্ঠে মিশে আছে।
যদি এখনো বুঝতে না পারেন কিভাবে ক্যারামেল বানাবেন, তবে ক্যারামেল বানানোর জন্য দেখুন: সহজে উপায়ে ক্যারামেল বানানোর নিয়ম।
দুধ-ডিমের মিশ্রণ দিয়ে চুলায় বসানোঃ
পুডিং বানানোর জন্য এ পর্যায়ের কাজ কিছুটা জটিল। তবে বুঝতে পারলে খুবই সহজ। দুধ-ডিমের মিশ্রণটিকে গরমে সিদ্ধ করতে হবে। এজন্য একটু বড় পাতিল বা সসপ্যান ধরনের পাত্র নিতে হয়। পাত্রটির ঠিক মাঝে একটি পাতিল রাখার স্ট্যান্ড বসিয়ে দিন। এবার পাত্রে ১/৪ অংশ পানি দিয়ে পূর্ণ করুন। এবার ক্যারামেলযুক্ত ঠাণ্ডা বাটিতে দুধ-ডিমের মিশ্রণ ঢেলে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
একটি বিষয় পরিষ্কার থাকবেন, দুধ-ডিম মিশ্রিত মিশ্রণ জমে পুডিং তৈরি হবে। এটাকে গরমে জমাতে হবে। তাই গরম পানির মধ্যে বসিয়ে তাপ দেয়া হবে।
মিশ্রন ভর্তি টিফিন বাটিটি স্ট্যান্ডের উপর বসান। এবার এমনভাবে পানি দেবেন যেনো তা গরম হয়ে উৎরিয়ে টিফিন বাটির মধ্যে না ঢুকে পড়ে। প্রয়োজন হলে টিফিন বাটিটি ভারী কিছু দিয়ে চাপা দিন।
এবার পাতিল বা সসপ্যান যা আপনি ব্যবহার করছেন তা চুলায় উঠিয়ে দিন। পাতিল ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। এবারে আগুন জ্বালিয়ে দিন। পাত্রটির ঢাকনার উপরে ভারী কিছু দিয়ে চাপা দিন। যেনো বাষ্প বের হয়ে যেতে না পারে। ৩৫-৪৫ মিনিট জ্বাল হলে আপনার পুডিং হয়ে যাওয়ার কথা।
পুডিং জমানোঃ
চুলা থেকে নামানোর আগে একটি কাঠি দিয়ে পুডিং ঠিকমতো হয়েছে কিনা পরীক্ষা করে নিন। এজন্য চিকন কাঠিটি টিফিন বাটির ঢাকনা খুলে পুডিংয়ের মধ্যে ঢুকিয়ে দিন। যদি কাঠিটি পানিযুক্ত দেখেন, তবে আরো কিছুক্ষণ জ্বাল দিন। হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন। পানি শুকিয়ে দুধ-ডিমের মিশ্রণ জমে গেলেই পুডিং হয়ে যাবে।
পুডিংয়ের সর্বশেষ ধাপঃ
এরপর পুডিংয়ের বাটি একটু ঠাণ্ডা হলে একটি ছড়ানো প্লেটে উল্টো করে দিন। আস্তে আস্তে বাটিটি তুলে নিন। কোনো তাড়াহুড়ো বা ঝাকা-ঝাকি করবেন না। এমনিতেই বাটি উঠে আসবে। বাটি তুললে দেখবেন পুডিংয়ের ক্যারামেল অংশটি উপরে রয়েছে।
পুডিং পরিবেশনাঃ
এবার ঠাণ্ডা করে খেতে চাইলে ফ্রিজে রাখতে পারেন। হয়ে গেলো মজাদার হোম-মেইড পুডিং। কেটে কেটে প্রিয়জনকে যখন পরিবেশন করবেন, নিশ্চয় তারা চমকে যাবে।
পুডিং বানাতে সতর্কতাঃ
১. দুধ ঠাণ্ডা করার সময় নাড়তে থাকুন।
২. গরম দুধের মধ্যে ডিম মেশাবেন না।
৩. পুডিং বাটি গরম পানির মধ্যে দেয়ার সময় খেয়াল রাখবেন, পানি যেনো বাটির মধ্যে ঢুকে না পড়ে। পানি গরম করলে উঁচু হবে। তাই বাটির মুখ থেকে পানি নিচুতে রাখুন।
=========
হোমমেড পুডিং খুবই সুস্বাদু একটি খাবার। বাসায় কিভাবে সহজ উপায়ে মজাদার ডিমের পুডিং বানানো যায় তার সহজ রেসিপি দেয়া হল। বাসায় পুডিং বানাতে, ডিম, দুধ, চিনি টিফিন বক্স প্রয়োজন হয়।
আমাদের দেশের কমবেশি সব বাড়িতে এই রান্না হয়ে থাকে। আসুন জেনে নেই কিভাবে তৈরি করবেন এই মুরগির কোর্মা।
উপকরণ:
– তেল- ৩ টেবিল চামচ
– মুরগির মাংস (মাঝারি করে টুকরো করা)- ১ কেজি
– গরম মশলা- ১ চা চামচ
– মরিচের গুঁড়া- ১/২ চা চামচ
– কাঁচা মরিচ- ২টা
– টমেটো- ৩টা
– পেঁয়াজ- ৩টা
– আদা বাটা- ২ চা চামচ
– রসুন বাটা- ২ চা চামচ
– গোটা গোলমরিচ- ৫টা
– বড় এলাচ- ২টা
– টক দই- ২ টেবিল চামচ
– লেবুর রস- ১ চা চামচ
– লবণ- স্বাদ মত
যেভাবে বানাবেন
একটা তলা মোটা পাত্রে তেল গরম করে পেঁয়াজ সোনালি করে ভেজে নিন। আদা, রসুন, মরিচের গুঁড়া, লবণ, এলাচ ও গোটা গোলমরিচ দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। টমেটো কুচি দিন। দুমিনিট ভাল করে নেড়ে নিয়ে মুরগির মাংস দিয়ে আঁচ বাড়িয়ে ভাল করে ভেজে নিন। আঁচ কমিয়ে পাত্র ঢেকা ২৫ মিনিট রান্না করুন। দই, লেবুর রস ও কাঁচা মরিচ দিয়ে আরও ২০ মিনিট রান্না করে নামিয়ে ফেলুন।
ব্যস হয়ে গেল। এবার পরোটা বা পোলও এর সাথে পরিবেশন করুন মজাদার মুরগির কোর্মা।
এখন ঘরেই বানান পাস্তা! (৩ ধরণের রান্নার রেসিপি সহ পাস্তা বানানোর কৌশল)
যা যা লাগবেঃ
ডিম- ২টি, ময়দা- পরিমাণমত, লবন- পরিমাণমত, তেল- ২ চা চামচ।
কি করে করবেনঃ
প্রথমে একটি পাত্রে ২টি ডিম নিয়ে ভালো করে ফেটে নিন।
এর সাথে পরিমাণমত লবন মেশান।
এবার ডিমের সাথে অল্প অল্প করে ময়দা মেশাতে থাকুন এবং ময়ান করতে থাকুন। রুটি বানানোর জন্য যেমন ময়ান করতে হয় তেমন ময়ান হওয়া পর্যন্ত ময়দা মেশাতে থাকুন।
ভুলেও পানি মেশাবেন না। ময়ান করা শেষের দিকে আসলে তেল মিশিয়ে নিবেন। এটি মিশ্রণ বারবার হাতে লাগা থেকে রক্ষা করবে।
ময়ান হয়ে গেলে আধাঘন্টা ময়ানটা ঢেকে রেখে দিন।
আধা ঘন্টা পর, ময়ান দিয়ে রুটি বেলুন। মনে রাখবেন, রুটি যত বেশি পাতলা হবে আপনার পাস্তা তত পার্ফেক্ট হবে।
রুটি বেলা হলে ছুরি দিয়ে পছন্দের শেইপে পাস্তা কেটে নিন। একটু চিকন আর ছোট করতে চেষ্টা করবেন।
ব্যাস পাস্তা বানানো কিন্তু হয়েই গেলো। এবার রান্নার পালা। পাস্তা অনেকভাবে রান্না করা যায়। রান্নার সময় কড়াইয়ে পানি গরম করে তাতে কেটে রাখা পাস্তা গুলো দিয়ে দিন। ১৫/২০ মিনিট গরম পানিতে পাস্তাগুলোকে সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে পানি ছেঁকে বাতাসে শুকিয়ে নিন।
সাধারণ পাস্তাঃ সাধারণ পাস্তা বলতে নুডুলসের মত রান্না করা পাস্তার কথা বলছি। একটু তেলে পেঁয়াজ, মরিচ কুচি আর লবন দিয়ে নাড়ুন। এতে আগে থেকে ঝুরি করে রাখা ডিম মেশান। নেড়ে চেড়ে সেদ্ধ করা পাস্তা মিশিয়ে ১০ মিনিটের মত চুলায় রাখুন। হয়ে গেলো সাধারণ পাস্তা।
স্পাইসি পাস্তাঃ আপনি যদি একটু ঝালপ্রিয় হয়ে থাকেন, তবে ঝাল করে পাস্তা রান্না করতে পারেন। তেলে কিউব করে কাটা পেঁয়াজ, লবন, ৩ টেবিল চামচ টক দই আর টমেটো ক্যাচাপ দিন। এতে গোলমরিচের গুড়া আর ফালি করা মরিচ যোগ করুন। ২/৩ কাপ পানি দিয়ে তাতে পাস্তা দিয়ে রান্না করতে থাকুন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। আধা কাপ পানিতে ২ টেবিল চামচ কর্নফ্লাওয়ার গুলে এতে মিশিয়ে দিন। বারবার নেড়ে ঝোল কমা অব্দি রান্না করতে থাকুন।
হোয়াইট চিজি পাস্তাঃ খানিকা নোনতা আর খানিকটা মিষ্টি এই পাস্তা ছোটদের একটু বেশীই প্রিয়। মাখনের সাথে দুধ আর হোয়াইট সস মিশিয়ে নিন। সেদ্ধ করা পাস্তা দিয়ে তাতে সামান্য লবন আর চিনি মিশিয়ে নিন। আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা মুরগীর বুকের মাংসের ছোট টুকরা দিন। এবার পনির বা চিজ ঝুরি করে তাতে মিশিয়ে নিন। মৃদু আঁচে ১৫/২০ মিনিট রান্না করুন। পাস্তা তৈরি।
দুধচিতুই
চালের গুঁড়ি | ২কাপ | গুড় | ১১/৪ কাপ |
লবণ | ১/২ চা চা | দুধ, ঘন | ২কাপ |
১। দেড়কাপ পানিতে গুড় জ্বাল দিয়ে ছেঁকে রাখ।
২। চালের গুঁড়িতে লবণ ও এককাপ পানি দিয়ে মসৃণ করে মিশাও। পাতলা হলে আরও গুঁড়ি মিশাও। তবে পাতলা গোলার পিঠা ভিজে নরম হয়। গোলা বেশি ঘন হলে পিঠা নরম হয় না।
৩। চিতুই পিঠার খোলায় সামান্য তেল মাখাও। খোলা গরম করে দুটে. চামচ গেলা দিয়ে ঢেকে দাও। ঢাকনার চারপাশে পানি ছিটিয়ে দাও। ৩-৪ মিনিট পর পিঠা তুলে গুড়ের সিরায় ভিজাও (পিঠায় ফুটি ফুটি ছিদ্র হলে এবং পিঠার মাঝখানে ফুললে সে পিঠা দুধে ভিজে নরম হয়)।
৪। সব পিঠা ভিজান হলে চুলায় দিয়ে কিছুক্ষণ জ্বাল দাও। ঠান্ডা হলে দুধ দিয়ে একরাত ভিজিয়ে রাখ। চিতুই পিঠা দুধে না ভিজিয়ে ভাজি, ভুনা মাংস বা কলিজা কারি দিয়েও পরিবেশন করা যায়।
ক্ষীরের পাটি সাপটা
ক্ষীরঃ | গোলাঃ | ||
দুধ | ২লিটার | চালের গুড়ি | ৬কাপ |
চিনি | ১/২ কাপ | ময়দা | ১/৪ কাপ |
চালের গুঁড়া | ১টে.চা | গুড় বা চিনি | ৭০০ গ্রাম |
১। দুধ ফুটাও। মাঝে মাঝে নাড়তে হবে। দুধ শুকিয়ে অর্ধেক হলে ১/৪ কাপ দুধ তুলে রাখ। ১টে.চামচ করে চিনি দুধে দিয়ে জ্বাল দিতে থাক। আরও একটু ঘন হলে তুলে রাখা দুধে চালের গুঁড়ি গুলে দাও এবং ঘন ঘন নাড়। তিন চারবার ফুটে উঠলে নামিয়ে নাও। ঢাকনা দেওয়া বাটিতে রাখ।
২। গুঁড় ভেঙ্গে ১ কাপ পানিতে গুলে নাও। গুঁড়ি, ময়দা ও গুড় দিয়ে গোলা কর। গোলা এমন আন্দাজে করবে যেন খুব ঘন না হয় আবার পাতলাও না হয়।
৩। লেহার কড়াই বা ফ্রাইপ্যান গরম করে সামান্য তেল মাখাও। আধা কাপ গোলা কড়াইয়ে দিয়ে কড়াই ঘুরিয়ে গোলা ছড়িয়ে নাও। পিঠার উপরের দিক শুকিয়ে গেলে এবং রুটির কিনার কড়াই থেকে আগলা হয়ে আসলে ১টে.চামচ ক্ষীর একপাশে রাখ। ক্ষীর ভিতরে রেখে পিঠা মুড়াও। চামচ দিয়ে পিঠা চ্যাপ্টা করে দাও। ঘন দুধের পরিবর্তে ১কৌটা কনডেন্সড মিল্ক নেয়া যায়।
নতুন গুড়ের ক্ষীর
পোলাওর চাল | ১/২ কাপ | খেঁজুর গুড় | ১/২ – ৩/৪ কাপ |
দুধ | ৬কাপ | ||
১। চাল ধুয়ে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখ। হাত দিয়ে কচলে চাল ভেঙ্গে দাও। পানিসহ চাল দুধের সঙ্গে মিশাও। চুলায় দাও। চাল সিদ্ধ হলে মাঝে মাঝে নাড়।
২। চাকা গুড় হলে ভেঙ্গে নাও। ক্ষীর চুলা থেকে নামিয়ে অল্প অল্প গুড় দিয়ে নাড়। সব গুড় দেয়া হয়ে গেলে আবার মৃদু আঁচে চুলায় দাও। ঘন ঘন নাড়, কয়েকবার ফুটে উঠলে নামিয়ে বাটিতে ঢাল।
৩। ঠান্ডা ক্ষীর, খই এবং মুড়ির সঙ্গে পরিবেশন কর।